বরিশালের মুলাদীতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করার ঘোষণা হয় ২০০৬ সালে। এরপর দেড় যুগ পেরিয়ে গেলেও এর শয্যার সংখ্যা বাড়েনি। বর্তমানে ১৯ শয্যার ভবনে চলছে চিকিৎসা সেবা। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন রোগী ও চিকিৎসকেরা। বেশিরভাগ সময়ই হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের মেঝেতে চিকিৎসা নিতে হয়।
চিকিৎসক ও কর্মচারী সংকটে বরগুনার বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। তার ওপর মূল ভবনের নির্মাণকাজ চলায় রয়েছে শয্যাসংকটও। মেডিসিন, সার্জারি, অর্থোপেডিক, কার্ডিওলজি, চক্ষুসহ বিশেষজ্ঞ ১০ জন চিকিৎসকের মঞ্জুরীকৃত পদ থাকলেও দীর্ঘদিন ধরে পদগুলোয় জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
‘হাসপাতালে ডেঙ্গু শনাক্তের পর আমার স্ত্রীকে ভর্তি করাতে চিকিৎসককে অনুরোধ করেছিলাম। কিন্তু শয্যাসংকটের কারণে চিকিৎসক তাঁকে ভর্তি না করে ওষুধ লিখে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। চিকিৎসক যদি বাড়িতে না পাঠিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রাখতেন, তাহলে হয়তো টুম্পা বেঁচেও যেত।’
ফরিদপুরে হঠাৎ করে কয়েক দিনে ডায়রিয়ার রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (শুক্রবার) ফরিদপুর সদর হাসপাতালে ১০৮ রোগী ভর্তি হয়েছে। শয্যা সংকুলান না হওয়ায় রোগীদের বারান্দা ও গাছতলায় থাকতে হচ্ছে।
করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় প্রত্যেক সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে আক্রান্ত রোগীদের জন্য শয্যা বাড়ানোর নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। আজ রোববার মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) পক্ষে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিট করা হয়
গভীর রাতে মোবাইল ফোনে আসা কলে কাঁচা ঘুম ভাঙে আবদুল কাদেরের। অচেনা নম্বর, অজানা আশঙ্কা। তবু ফোন ধরেন তিনি। ওপাশ থেকে বলা হয়, ‘আপনার রকেট অ্যাকাউন্টে সমস্যা, এখনই বন্ধ হয়ে যাবে। আমরা একটি পাঁচ ডিজিটের নম্বর দিচ্ছি। সেই নম্বরের সঙ্গে মিলিয়ে আপনার কাছে যাওয়া কোড নম্বরটি দ্রুত বলুন